বাংলা ২য় পত্র

বাংলা ভাষায় বেশ কিছু বিশেষণে অথবা বিশেষণরূপে ব্যবহৃত পদের অন্তিম ‘অ’ লুপ্ত না হয়ে ও-কারান্ত উচ্চারণ হয়ে থাকে। যথা :

উচ্চারণনীতি : শব্দের যথাযথ উচ্চারণের জন্য নিয়ম বা সূত্রের সমষ্টিকে উচ্চারণরীতি বলে। বিশুদ্ধ উচ্চারণের প্রয়োজন : উচ্চারণের শুদ্ধতা রক্ষিত না

‘অ’ ধ্বনি উচ্চারণের পাঁচটি নিয়ম উদাহরণসহ লেখো। অথবা বাংলা ‘অ’ ধ্বনি উচ্চারণের যে কোনো পাঁচটি নিয়ম লেখো। শব্দের আদিতে যদি

উচ্চারণরীতি কাকে বলে? বাংলা উচ্চারণের পাঁচটি নিয়ম লেখো । অথবা বাংলা উচ্চারণরীতি বলতে কী বোঝ? বাংলা উচ্চারণের দশটি নিয়ম লেখো।

বাংলা ব্যাকরণের পরিধি বা আলোচ্য বিষয় সংক্ষেপে বর্ণনা করো। অথবা ব্যাকরণে কী কী বিষয় আলোচিত হয়? উদাহরণসহ আলোচনা করো। উত্তর:

“ভাষার অভ্যস্তরীণ শৃঙ্খলা আবিষ্কারের নামই ব্যাকরণ”-আলোচনা করো। অথবা, “ব্যাকরণ ভাষাকে চলতে নির্দেশ দেয় না কিংবা শাসন করে না, বরং ভাষাই

ব্যাকরণ (বি+আ+কৃ+অন) শব্দটির ব্যুৎপত্তিগত অর্থ হলো বিশেষভাবে বিশ্লেষণ । যে শাস্ত্রে কোনো ভাষার বিভিন্ন উপাদানের মৌল প্রকৃতি ও স্বরূপের বিচার-বিশ্লেষণ

সাধু ও চলিত ভাষার পার্থক্য : সাধু ভাষা চলিত ভাষা বাংলা লেখ্য সাধুরীতি ও সুনির্ধারিত ব্যাকরণের নিয়ম অনুসরণ করে। চলিত

ভাষা : বাগযন্ত্রের দ্বারা উচ্চারিত অর্থবোধক ধ্বনির মাধ্যমে মানুষের মনোভাব প্রকাশ করাকে ‘ভাষা’ বলে ৷ বাংলা ভাষার প্রকারভেদ- প্রতিটি সচল