SME (Small and Medium Enterprise) হলো ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প উদ্যোগ। স্বল্প পুঁজিতে, স্বল্প সময়ে অধিকসংখ্যক মানুষের কর্মসংস্থানের অনন্য প্রতিষ্ঠানই হলাে এসএমই।
জাতিসংঘ প্রকাশিত তথ্যানুযায়ী, বিশ্বের ব্যবসার ৯০ ভাগ, কর্মসংস্থানের ৬০ থেকে ৭০ ভাগ এবং জিডিপিতে ৫০ ভাগ অবদান এসএমই খাতের।
বিশেষ করে বাংলাদেশের মতাে উন্নয়নশীল দেশের অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন ও টেকসই শিল্পায়নের জন্য এসএমই খাত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। কারণ, বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পপ্রতিষ্ঠান (এসএমই) গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে আসছে।
এই বিভাগ থেকে আরো পড়ুন
- কর্মসংস্থানে স্টার্টআপের ভূমিকা
- দারিদ্র্য বিমােচনে অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন : শেখ হসিনা মডেল
- এলসি (ঋণপত্র)
- বিশ্বব্যাপী মার্কিন ডলারের মূল্য বৃদ্ধির উৎস
- এসএমই খাতে গুচ্ছভিত্তিক অর্থায়ন করবে ব্যাংক
- বাংলা বন্ড
- ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে
- স্মার্ট বাংলাদেশ
- নেকড়ে যােদ্ধা কূটনীতি
বর্তমানে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে শিল্প খাতের অবদান ৩৭ দশমিক শূন্য ৭ শতাংশ, যেখানে এসএমই খাতের অবদান প্রায় ২৮ শতাংশ। বাংলাদেশের শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন ‘এসএমই ফাউন্ডেশন’ কর্মক্ষম দরিদ্র, নারী, যুবক ও পিছিয়ে পড়া জনগােষ্ঠীর জীবনযাত্রার উন্নয়নের মেরুদণ্ড হিসেবে ভূমিকা রাখছে।
এসএমই খাতের টেকসই উন্নয়ন ও অর্থনীতিতে এ খাতের অবদান এবং জনসচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ২০১৭ সালে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ ২৭ জুনকে ‘আন্তর্জাতিক এসএমই দিবস’ হিসেবে ঘােষণা করে।