জলবায়ু উদ্বাস্তু, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, তৃতীয় লিঙ্গ, ভিক্ষুক, বেদে, দলিত, হরিজনসহ সমাজের পিছিয়ে পড়া অন্যান্য সম্প্রদায়ের মানুষকে উন্নয়নের মূলধারায় নিয়ে আসার জন্য জমি, ঘর প্রদান, শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও কর্মসংস্থানের সুযােগ তৈরি করে যে অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন শেখ হাসিনা সরকার বাস্তব রূপ দিয়েছে, তাকে দারিদ্র্য বিমােচনে অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন বা শেখ হাসিনা মডেল বলে।
১৯৯৭ সালে প্রকল্পের শুরু থেকে এ পর্যন্ত আশ্রয়ণ প্রকল্পের মাধ্যমে ব্যারাক, ফ্ল্যাট, বিভিন্ন ধরনের ঘর ও মুজিব বর্ষের একক গৃহে মােট ৫ লাখ ৭ হাজার ২৪৪টি ভূমিহীন-গৃহহীন পরিবারকে পুনর্বাসন করা হয়েছে। ভূমিহীন-গৃহহীনমুক্ত করার অঙ্গীকার বাস্তবায়িত হচ্ছে দেশের পঞ্চগড় ও মাগুরা জেলায়।
এই বিভাগ থেকে আরো পড়ুন
- কর্মসংস্থানে স্টার্টআপের ভূমিকা
- ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প (এসএমই)
- এলসি (ঋণপত্র)
- বিশ্বব্যাপী মার্কিন ডলারের মূল্য বৃদ্ধির উৎস
- এসএমই খাতে গুচ্ছভিত্তিক অর্থায়ন করবে ব্যাংক
- বাংলা বন্ড
- ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে
- স্মার্ট বাংলাদেশ
- নেকড়ে যােদ্ধা কূটনীতি
জেলা দুটিতে আর কেউ গৃহহীন ও ভূমিহীন থাকবেন না। ২০২২ সালের ২১ জুলাই এ দুই জেলার ৯টিসহ দেশের ৫২টি উপজেলা ভূমিহীনগৃহহীনমুক্ত করার ঘােষণা দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের আওতায় প্রথম পর্যায়ে ২০২১ সালের ২৩ জানুয়ারি জমির মালিকানাসহ ৬৩ হাজার ৯৯৯টি ঘর হস্তান্তর করা হয়।
দ্বিতীয় পর্যায়ে ২০২১ সালের ২০ জুন জমির মালিকানাসহ ৫৩ হাজার ৩৩০টি ঘর হস্তান্তর করা হয়। প্রথম ও দ্বিতীয় পর্যায়ে নির্মাণ করা একক ঘরের সংখ্যা ১ লাখ ১৭ হাজার ৩২৯ চলমান তৃতীয় পর্যায়ে মােট বরাদ্দকৃত একক ঘরের সংখ্যা ৬৭ হাজার ৮০০ প্রকল্পের আওতায় ২০২১-২২ পর্যন্ত ১ লাখ ৮৫ হাজার ১২৯টি বাড়ি বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।