১৯৪০ সালে চাপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জে অবস্থিত বাগানটি রাজা শসিতকান্ত আচার্যের কাছে ব্রিটিশরা বিক্রি করে দেয় যা, পরে ‘কুজ্জা রাজার বাগান’ নামে পরিচিত। ১৯৬৬ সালের দিকে বাগানটি পরিচর্যা ও দেখাশােনার দায়িত্ব পায় ঢাকার হর্টিকালচার সেন্টার। সে সময় বাগানে ছােট ছােট আমগাছ লাগানাে হয়।
প্রায় ৫ থেকে ৬ বছর থাকার পর তারা বাগান ছেড়ে এ দেয়। এরপর ঐতিহ্যবাহী বাগানটি রক্ষার উদ্যোগ নেয় চাপাইনবাবগঞ্জ জেলা প্রশাসন। দেশে প্রথমবারের মতাে বিশেষায়িত প্রতিষ্ঠান হিসেবে নির্মাণ করা হচ্ছে। আমের জন্য জাদুঘর। যার নাম দেওয়া হয় ‘বঙ্গবন্ধু লাইভ ম্যাংগাে মিউজিয়াম’। জেলার ৩০০ জাতের আমগাছ এ বাগানে ২০টি জোনে ভাগ করে সংরক্ষণ করা হবে।
২০২২ সালেই শেষ হবে লাইভ ম্যাংগাে মিউজিয়ামের নির্মাণকাজ। উল্লেখ্য, ২০২১ সালে ম্যাংগােপিডিয়া নামে। ১০০টি প্রচলিত ও জনপ্রিয় আমের একটি প্রকাশনা অ্যালবামও প্রকাশ করে চাপাইনবাবগঞ্জ জেলা প্রশাসন। দেশে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে প্রায় ৮০০ জাতের আম। এর মধ্যে আমের রাজধানী চাপাইনবাবগঞ্জেই। রয়েছে ৫০ জাতের আম।
আরো পড়ুন
- ক্লিফ অব মােহর সম্পর্কিত তথ্য
- বিশ্বের ৯টি আশ্চর্যজনক ঘটনা
- পুলিৎজার পুরস্কার ২০২২
- জাতীয় শিল্পনীতি ২০২২
- রিজার্ভ চুরির মামলায় দুই প্রতিষ্ঠানকে অব্যাহতি
- ডিজিটাল পদ্ধতিতে জনশুমারি
- ডায়াবেটিসের নতুন কারণ
- দারকিনা মাছের প্রজনন উদ্ভাবন
- পদ্মার পাড়ে শেখ রাসেল সেনানিবাস
- বঙ্গবন্ধু লাইভ ম্যাংগাে মিউজিয়াম