পদার্থের ক্ষুদ্রতম কণার নাম পরমাণু দেন- দার্শনিক কনাদ।
২২/৭ কে T-এর মান হিসেবে প্রচার করেন- ভাস্করাচার্য।
তিনিই প্রথম পৃথিবীর ব্যাস নির্ভুলভাবে নির্ণয় করতে সমর্থ হন।
স্টিফেন হকিং বিশ্বের একজন প্রখ্যাত পদার্থবিদ। তার জন্ম যুক্তরাজ্যে।
বিদ্যুৎকে সাধারণ মানুষের কাজে লাগানাের জন্য সবচেয়ে বেশি অবদান রাখেন বিজ্ঞানী টমাস আলভা এডিসন।
ব্যারােমিটারের আবিষ্কারক- টরেসিলি।
বস্তুর আপেক্ষিক ভর পরিমাপ করেন— পদার্থ বিজ্ঞানী আলবার্ট আইনস্টাইন।
উপাত্ত সংগ্রহে সাক্ষাৎকার গ্রহণ প্রক্রিয়া একটি প্রাথমিক উপাত্ত সংগ্রহ পদ্ধতি।
গতিসূত্র প্রবক্তা- স্যার আইজ্যাক নিউটন, তিনি ক্যালকুলাস নামক গণিতশাস্ত্রের উদ্ভাবক।
তরল পদার্থের চাপ বিষয়ক প্যাসকেলের সূত্রের প্রবক্তা- ব্লেইজ প্যাসকেল।
পড়ন্ত বস্তুর সূত্রাবলি আবিষ্কার করেন- গ্যালিলিও।
তাপমাত্রা পরিমাপের ‘সেলসিয়াস’ স্কেল আবিষ্কারক -সুইডিশ বিজ্ঞানী এন্ডারসন সেলসিয়াস।
বিজ্ঞান হলাে প্রাকৃতিক ঘটনার যথার্থ কারণের অনুসন্ধান বলেন- অ্যালবার্টাস ম্যাগনাস।
পরীক্ষামূলক বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির প্রবক্তা- রজার বেকন।
উড়ন্ত পাখি পর্যবেক্ষণ করে উড়ােজাহাজের মডেল তৈরি করেন- চিত্রশিল্পী লিওনার্দো দা ভিঞ্চি, পনের শতকে।
আলাের প্রতিসরণের সূত্র আবিষ্কার করেন- জার্মানির স্নেল ।
বায়ু পাম্প আবিষ্কার করেন- ভন গুয়েরিক।
১৯০৫ খ্রিস্টাব্দে আপেক্ষিক তত্ত্বের (Theory of Relativity) প্রবক্তা- আলবার্ট আইনস্টাইন।
Wory faftus fefefsifa g reater আপেক্ষিক তত্ত্ব অনুযায়ী- Nothing is absolute, everything is relative।
১৯২১ খ্রিস্টাব্দে আইনস্টাইন নােবেল পুরস্কার লাভ করেন- কোয়ান্টাম তত্ত্বের সাহায্যে আলােক তড়িৎ ক্রিয়া ব্যাখ্যা করার জন্য।
বিগ ব্যাং তত্ত্বের প্রবক্তা- বেলজিয়ামের বিজ্ঞানী জি লেমেটার।
লেমেটারের বিগ ব্যাং তত্ত্বকে পদার্থবিজ্ঞানের দৃষ্টিকোণ থেকে ব্যাখ্যা করেন- স্টিফেন হকিং, তার গ্রন্থ- ‘কালের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস’ (A Brief History of Time)।
ফনােগ্রাফ, বৈদ্যুতিক বাল্ব, চলচ্চিত্র আবিষ্কার করেন।
মার্কিন প্রযুক্তিবিদ ও উত্মবক টমাস আলভা এডিসন।
টেলিভিশনের জনক- জন লজি বেয়ার্ড।
একমাত্র বিজ্ঞানী হিসেবে বিজ্ঞানের ভিন্ন ভিন্ন শাখায় দুইবার নােবেল পুরস্কার লাভ করুন মাদাম কুরী, ১৯০৩ খ্রিস্টাব্দে পদার্থবিদ্যা এবং ১৯১১ খ্রিস্টাব্দে রসায়নে।
রন্টজেন (Roentgen, ১৮৫৪-১৯২৩) এক্স-রে আবিষ্কার করেন।
বেকরেল (H. Becquerel, ১৮৫২-১৯০৮) ইউরােনিয়ামের তেজস্ক্রিয়তা আবিষ্কার করুন ।
ম্যাক্স প্লঙ্ক (Man Planck, ১৮৫৮-১৯৪৭) কোয়ান্টাম তত্ত্ব প্রদান করেন।
হ্যান্স ক্রিশ্চিয়ান ওয়েরস্টেড (Hans Chiristian Oersted, ১৭৭৭-১৮৫১) তড়িৎ প্রবাহেল্প চৌম্বক ক্রিয়া আবিষ্কার করেন।
১৮৬৪ সালে তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানী জেমস ক্লার্ক ম্যাক্সওয়েল (James Clerk Muwel, ১৮৩১-১৮৭৯) আলাের তড়িৎ চুম্বকীয় তত্ত্বের বিকাশ ঘটান।
১৮৮৮ সালে হেনরিখ হার্জ (Heinrich Hertz, ১৮৫৭-১৮৯৪) তড়িৎ চুম্বকীয় বিকিরণ উৎপাদন ও উদঘাটন করেন।
১৮৯৬ সালে মার্কনী (Merconi) তড়িৎ চুম্বকীয় তরঙ্গ ব্যবহার করে অধিক দূরত্বে মাের্সাকোতে সংকেত পাঠানাের ব্যবস্থার উদ্ভাবন করেন।
তিনি বেতার যােগাযােগ উদ্ভাবন করেন।
আর্নেস্ট রাদারফোর্ড (Ernest Rutherford, ১৮৭১-১৯৩৭) পরমাণু বিষয়ক নিউক্লিয়ত্ব দেন। নীলস বাের হাইড্রোজেন পরমাণুর ইলেকট্রন স্তরের ধারণা দেন।
১৯৩৮ সালে অটো হান (Otto Hann, ১৮৭৯-১৯৬৮) ও স্ট্রেসম্যান (Strass mann, ১৯০২১৯৮০) আবিষ্কার করেন যে পরমাণু ফিশনযােগ্য, যা দিয়ে বিপুল শক্তি উৎপন্ন করা সম্ভব।
যান্ত্রিক শক্তিকে বিদ্যুৎ শক্তিতে পরিণত করে— ডায়নামাে।
সিভি রমণ ভারতীয় পদার্থবিজ্ঞানী। তিনি রমণ ক্রিয়ার জন্য বিখ্যাত।
১৯৩০ সালে পদার্থবিদ্যাস্ত নােবেল পুরস্কার পান।
লুই পাস্তুর একজন ফরাসি রাসায়নবিদ।
তিনি রােগ জীবাণু তত্ত্বের আবিষ্কারক।
বিজ্ঞানী জন ডাল্টনকে আধুনিক রসায়নের জনক বলা হয়।
উদ্ভিদের বৃদ্ধি নির্ণয়ক যন্ত্র ক্রেসফোগ্রাফ আবিষ্কার করেন- স্যার জগদীশ চন্দ্র বসু।
Leave a Comment