সাধারন বিজ্ঞান
  • সূর্যগ্রহণ সম্পর্কিত ভবিষ্যদ্বাণীর জন্য বিখ্যাত- থেলিস।
  • “বৃত্তের ব্যাস বৃত্তকে সমদ্বিখণ্ডিত করে” এই ধারণা দেন- থেলিস।
  • লােডস্টোনের চৌম্বক ধর্মের ব্যাখ্যা দেন- থেলিস।
  • ডেমােক্রিটাসের প্রথম ধারণা ‘পদার্থে অবিভাজ্য একক রয়েছে, যার নাম- পরমাণু (Atom)।
  • প্লবতার সূত্রের প্রবক্তা গণিতবিদ আর্কিমিডিস, জন্ম- গ্রিসের সিসিলি দ্বীপে, খ্রিস্টপূর্ব ৩য় শতকে।
  • আগুন, পানি, মাটি ও বায়ু এই চারটি মৌলের ধারণা দিয়েছিলেন- পিথাগােরাস।
  • প্রাচীন পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ জ্যোতির্বিদ- অ্যারিস্টার্কাস।
  • সূর্যই সৌর জগতের কেন্দ্র এবং পৃথিবী ও অন্যান্য গ্রহগুলাে তার চারদিকে ঘুরে চলেছে, প্রথম ধারণা দেন- অ্যারিস্টার্কাস, কিন্তু মানুষ তা বিশ্বাস করেনি।
  • পরবর্তীতে আধুনিক জ্যোতিবিদ্যার স্থপতি নিকোলাস কোপার্নিকাস তত্ত্বটি গাণিতিক মডেলসহ ব্যাখ্যা করেন।
  • নিকোলাস কোপার্নিকাসের সৌরজগৎ কেন্দ্রিক তত্ত্বটি পরিচিত- Heliocentrism নামে।
  • আল-খােয়ারিজমির গ্রন্থ আল জিবর ওয়াল মুকাবিলা থেকে অ্যালজেবরা শব্দের উৎপত্তি।
  • গ্রহ নক্ষত্রের উন্নতি নির্ণয়ে অ্যাস্ট্রোলাব (Astrolabe) যন্ত্র আবিষ্কার করেন-আল-ফাজারী (Al-Fazari)।
  • সেক্সট্যান্ট (Sextant) আবিষ্কার করেন- আল-খুজান্দী ।
  • আলােক তত্ত্বের উন্নয়নে ইবনে আল হাইথাম (Ibn Al-Haitham, ৯৬৫-১০৩৯) ও আল হাজেন (Al Hazhen, ৯৬৫-১০৩৮) এর অবদান বিশেষ উল্লেখযােগ্য।
  • আলাে আমাদের চোখে আসে বলেই আমরা বস্তুকে দেখতে পাই, প্রথম বলেন- আল-হাজেন।
  • ‘হাকেমাইট অ্যাস্ট্রোনমিকাল টেবিল’ সারণি তৈরি করেন- জ্যোতির্বিজ্ঞানী ইবনে ইউনুস।
  • প্রকৃতির ইতিহাস (History of Nature) বিষয়ে একটি এনসাইক্লোপিডিয়া লেখেন- আলমাসুদী, যাতে বায়ুকলের (Windturbine) উল্লেখ ছিলাে।
  • ‘সিদ্ধান্ত’ নামক গ্রন্থে ভারতীয় জ্যোতির্বিদ্যা তুলে ধরেন- মহাবীর।
  • দ্বিঘাত সমীকরণ সমাধানের প্রচেষ্টা করেন- আর্যভট্ট ।
  • তিনি 0′ শূণ্য সংখ্যাটির জনক।
  • পদার্থের ক্ষুদ্রতম কণার নাম পরমাণু দেন- দার্শনিক কনাদ।
  • ২২/৭ কে T-এর মান হিসেবে প্রচার করেন- ভাস্করাচার্য।
  • তিনিই প্রথম পৃথিবীর ব্যাস নির্ভুলভাবে নির্ণয় করতে সমর্থ হন।
  • স্টিফেন হকিং বিশ্বের একজন প্রখ্যাত পদার্থবিদ। তার জন্ম যুক্তরাজ্যে।
  • বিদ্যুৎকে সাধারণ মানুষের কাজে লাগানাের জন্য সবচেয়ে বেশি অবদান রাখেন বিজ্ঞানী টমাস আলভা এডিসন।
  • ব্যারােমিটারের আবিষ্কারক- টরেসিলি।
  • বস্তুর আপেক্ষিক ভর পরিমাপ করেন— পদার্থ বিজ্ঞানী আলবার্ট আইনস্টাইন।
  • উপাত্ত সংগ্রহে সাক্ষাৎকার গ্রহণ প্রক্রিয়া একটি প্রাথমিক উপাত্ত সংগ্রহ পদ্ধতি।
  • গতিসূত্র প্রবক্তা- স্যার আইজ্যাক নিউটন, তিনি ক্যালকুলাস নামক গণিতশাস্ত্রের উদ্ভাবক।
  • তরল পদার্থের চাপ বিষয়ক প্যাসকেলের সূত্রের প্রবক্তা- ব্লেইজ প্যাসকেল।
  • পড়ন্ত বস্তুর সূত্রাবলি আবিষ্কার করেন- গ্যালিলিও।
  • তাপমাত্রা পরিমাপের ‘সেলসিয়াস’ স্কেল আবিষ্কারক -সুইডিশ বিজ্ঞানী এন্ডারসন সেলসিয়াস।
  • বিজ্ঞান হলাে প্রাকৃতিক ঘটনার যথার্থ কারণের অনুসন্ধান বলেন- অ্যালবার্টাস ম্যাগনাস।
  • পরীক্ষামূলক বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির প্রবক্তা- রজার বেকন।
  • উড়ন্ত পাখি পর্যবেক্ষণ করে উড়ােজাহাজের মডেল তৈরি করেন- চিত্রশিল্পী লিওনার্দো দা ভিঞ্চি, পনের শতকে।
  • আলাের প্রতিসরণের সূত্র আবিষ্কার করেন- জার্মানির স্নেল ।
  • বায়ু পাম্প আবিষ্কার করেন- ভন গুয়েরিক।
  • ১৯০৫ খ্রিস্টাব্দে আপেক্ষিক তত্ত্বের (Theory of Relativity) প্রবক্তা- আলবার্ট আইনস্টাইন।
  • Wory faftus fefefsifa g reater আপেক্ষিক তত্ত্ব অনুযায়ী- Nothing is absolute, everything is relative।
  • ১৯২১ খ্রিস্টাব্দে আইনস্টাইন নােবেল পুরস্কার লাভ করেন- কোয়ান্টাম তত্ত্বের সাহায্যে আলােক তড়িৎ ক্রিয়া ব্যাখ্যা করার জন্য।
  • বিগ ব্যাং তত্ত্বের প্রবক্তা- বেলজিয়ামের বিজ্ঞানী জি লেমেটার।
  • লেমেটারের বিগ ব্যাং তত্ত্বকে পদার্থবিজ্ঞানের দৃষ্টিকোণ থেকে ব্যাখ্যা করেন- স্টিফেন হকিং, তার গ্রন্থ- ‘কালের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস’ (A Brief History of Time)।
  • ফনােগ্রাফ, বৈদ্যুতিক বাল্ব, চলচ্চিত্র আবিষ্কার করেন।
  • মার্কিন প্রযুক্তিবিদ ও উত্মবক টমাস আলভা এডিসন।
  • টেলিভিশনের জনক- জন লজি বেয়ার্ড।
  • একমাত্র বিজ্ঞানী হিসেবে বিজ্ঞানের ভিন্ন ভিন্ন শাখায় দুইবার নােবেল পুরস্কার লাভ করুন মাদাম কুরী, ১৯০৩ খ্রিস্টাব্দে পদার্থবিদ্যা এবং ১৯১১ খ্রিস্টাব্দে রসায়নে।
  • মাদাম কুরীর সাথে পদার্থবিজ্ঞানে নােবেল (১৯০৩) বিজয়ী মেরী কুরী- মাদাম কুরীর স্বামী।
  • পরম তাপমাত্রার স্কেল আবিষ্কারক- লর্ড কেলভিন।
  • রন্টজেন (Roentgen, ১৮৫৪-১৯২৩) এক্স-রে আবিষ্কার করেন।
  • বেকরেল (H. Becquerel, ১৮৫২-১৯০৮) ইউরােনিয়ামের তেজস্ক্রিয়তা আবিষ্কার করুন ।
  • ম্যাক্স প্লঙ্ক (Man Planck, ১৮৫৮-১৯৪৭) কোয়ান্টাম তত্ত্ব প্রদান করেন।
  • হ্যান্স ক্রিশ্চিয়ান ওয়েরস্টেড (Hans Chiristian Oersted, ১৭৭৭-১৮৫১) তড়িৎ প্রবাহেল্প চৌম্বক ক্রিয়া আবিষ্কার করেন।
  • ১৮৬৪ সালে তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানী জেমস ক্লার্ক ম্যাক্সওয়েল (James Clerk Muwel, ১৮৩১-১৮৭৯) আলাের তড়িৎ চুম্বকীয় তত্ত্বের বিকাশ ঘটান।
  • ১৮৮৮ সালে হেনরিখ হার্জ (Heinrich Hertz, ১৮৫৭-১৮৯৪) তড়িৎ চুম্বকীয় বিকিরণ উৎপাদন ও উদঘাটন করেন।
  • ১৮৯৬ সালে মার্কনী (Merconi) তড়িৎ চুম্বকীয় তরঙ্গ ব্যবহার করে অধিক দূরত্বে মাের্সাকোতে সংকেত পাঠানাের ব্যবস্থার উদ্ভাবন করেন।
  • তিনি বেতার যােগাযােগ উদ্ভাবন করেন।
  • আর্নেস্ট রাদারফোর্ড (Ernest Rutherford, ১৮৭১-১৯৩৭) পরমাণু বিষয়ক নিউক্লিয়ত্ব দেন। নীলস বাের হাইড্রোজেন পরমাণুর ইলেকট্রন স্তরের ধারণা দেন।
  • ১৯৩৮ সালে অটো হান (Otto Hann, ১৮৭৯-১৯৬৮) ও স্ট্রেসম্যান (Strass mann, ১৯০২১৯৮০) আবিষ্কার করেন যে পরমাণু ফিশনযােগ্য, যা দিয়ে বিপুল শক্তি উৎপন্ন করা সম্ভব।
  • যান্ত্রিক শক্তিকে বিদ্যুৎ শক্তিতে পরিণত করে— ডায়নামাে।
  • সিভি রমণ ভারতীয় পদার্থবিজ্ঞানী। তিনি রমণ ক্রিয়ার জন্য বিখ্যাত।
  • ১৯৩০ সালে পদার্থবিদ্যাস্ত নােবেল পুরস্কার পান।
  • লুই পাস্তুর একজন ফরাসি রাসায়নবিদ।
  • তিনি রােগ জীবাণু তত্ত্বের আবিষ্কারক।
  • বিজ্ঞানী জন ডাল্টনকে আধুনিক রসায়নের জনক বলা হয়।
  • উদ্ভিদের বৃদ্ধি নির্ণয়ক যন্ত্র ক্রেসফোগ্রাফ আবিষ্কার করেন- স্যার জগদীশ চন্দ্র বসু।

Related Post

Leave a Comment