পৌরনীতি ও নাগরিকতা বিষয়ে ভালো করতে হলে বহুনির্বাচনি আর সৃজনশীল অংশে জোর দিতে হবে। এবারের পরীক্ষা হবে সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে। নির্ধারিত অধ্যায়গুলো মনোযোগসহকারে পড়বে।
প্রথম অধ্যায়ে রাষ্ট্র ও সরকার বিষয়ে ভালো করে পড়বে। দ্বিতীয় অধ্যায়ের নাগরিকতা অর্জন, তথ্য অধিকার আইন বিষয়টি খুব গুরুত্বপূর্ণ।
চতুর্থ অধ্যায়ে রাস্ট্র ও সরকারব্যবস্থা থেকে প্রশ্ন থাকে। তথ্যগুলো ভালো করে পড়তে হবে।
এখান থেকে দুই ধরনের প্রশ্নই থাকে। সংবিধান অধ্যায়টি অনেক তথ্যবহুল। একটু জটিলও, তাই বুঝেশুনে আয়ত্ত করতে হবে। যষ্ঠ অধ্যায়টি বাংলাদেশের সরকারব্যবস্থার ওপর। সরকারের বিষয়বস্তু একটু কঠিন। তাই এ অধ্যায়টি ভালো করে পড়বে।
হাইকোর্ট, সুপ্রিম কোর্ট, আইনসভার ওপর বিস্তারিত পড়বে। দশম অধ্যায়ে লাহোর প্রস্তাব, ভাষা আন্দোলন, ৬ দফা কর্মসূচি, উনসত্তরের গণ–অভ্যুত্থান, ১৯৭০ সালের নির্বাচন, স্বাধীনতাযুদ্ধ ইত্যাদি রয়েছে। একাদশ অধ্যায়ে বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক সংগঠনের সাল, তথ্য ও নাম ঠিকমতো পড়বে, শুদ্ধ করে লিখবে।
Leave a Comment