১) দ্বিতীয়া তৎপুরুষ সমাস চেনার উপায়- কে, রে।
২) ২য়া তৎপুরুষ সমাসের উদাঃ – দুঃখপ্রাপ্ত, বিপদাপন্ন, চিরসুখী ইত্যাদি
৩) ৩য় তৎপুরুষ সমাস চেনার উপায় – দ্বারা, দ্যি, কর্তৃক
৪) ৩য়া তৎপুরুষ সমাসের উদাঃ – মনগড়া, শ্রমলব্ধ, মধুমাখা, বিদ্যাহীন
৫) অলুক তৎপুরুষ সমাস-তেলেভাজা, কলেছাঁটা
৬) ৪র্থী তৎপুরুষ সমাস চেনার উপায়-কে, জন্য, নিমিও
৭) ৪র্থী তৎপুরুষ সমাসের উদাঃ – গুরুভক্তি, বসতবাড়ি, বিযেপাগলা
৮) ৫মী তৎপুরুষ সমাস চেনার উপায়- হতে, থেকে
৯) ৫মী তৎপুরুষ সমাসের উদাঃ – খাঁচাছাড়া, বিলাতফেরাত
১০) ৬ষ্ঠী তৎপুরুষ সমাস চেনার উপায়-র, এর বিভক্তি
১১) ৬ষ্ঠী তৎপুরুষ সমাসের উদাঃ – চাবাগান, রাজপুত্র, খেয়াঘাট
১২) অলুক ৬ষ্ঠী তৎপুরুষ সমাসের উদাঃ – ঘােড়ার ডিম, মাটির মানুষ, মামার বাড়ি, সাপের পা
১৩) ৭মী তৎপুরুষ সমাস চেনার উপায়- এ, যাতে বিভক্তি।
১৪) ৭মী তৎপুরুষ সমাসের উদাঃ – গাছপাকা, দিবানিদ্রা, অকালমৃত্যু
১৫) নঞ তৎপুরুষ সমাস চেনার উপায়-না, নেই, নাই, নয থাকবে
১৬) নঞ তৎপুরুষ সমাসের উদাঃ – অনাচার, অকাতর, নাতিদীর্ঘ
১৭) খাঁটি বাংলায় থাকে – অ, আ, না, অনা।
১৮) খাঁটি বাংলায় ন তৎপুরুষ সমাসের উদাঃ – আকাল, অকেজো, অচেনা, নাছােড়
১৯) উপপদ তৎপুরুষ সমাসের উদাঃ – জলচর, জলদ, পঙ্কজ, পকেটমার, হাড়ভাঙ্গা, মাছিমারা
২০) অলুক তৎপুরুষ সমাসচেনার উপায়- পূর্বপদের ২যাবিভক্তি লােপ পায় না
২১) অলুক তৎপুরুষ সমাসের উদাঃ – গাযেপড়া,ঘিয়ে ভাজা, কলে ছাঁটা, কলের গান
২২) অলুক বহুব্রীহি সমাসের উদাঃ – গায়ে হলুদ, হাতে খড়ি
২৩) বহুব্রীহি সমাসেরচেনার উপায় – যার, যাতে থাকবে।
২৪) বহুব্রীহি সমাসের উদাঃ – আয়তলােচনা, মহাত্মা, নীলবসনা, ধীরবুদ্ধি
২৫) বহুব্রীহি সমাস- ৮ প্রকার।
২৬) সমানাধিকরণ বহুব্রীহি সমাস চেনার উপায় – পর্বপদবিশেষন ও পরপদ বিশেষ্য হবে
২৭) সমানাধিকরণ বহুব্রীহি সমাসের উদাঃ – হতশ্রী, খােশমেজাজ, উচ্চশির, নীলকন্ঠ, সুশীল
২৮) ব্যাধিকরন বহুব্রীহি সমাস চেনার উপায়- পূর্বপদ ও পরপদ কোনটি বিশেষণ নয়
২৯) ব্যাধিকরণ বহুব্রীহির উদাঃ – আশীবিষ, কথাসর্বস্ব
৩০) যদি পরপদ কৃদন্ত বিশেষণ হ্য- তাহলে ব্যাধিকরণ বহুব্রীহি সমাস হবে
৩১) কৃদন্ত বিশেষণ যােগে ব্যাধিকরণ বহুব্রীহির উদাঃ – দু কানকাটা, বোঁটাখসা, ছাপােষা, পাতাচাটা
৩২) ব্যতিহার বহুব্রীহি সমাস চেনার উপায়- পূর্বপদে “আ” এবং পরপদে’ ই’ যুক্ত হয়
Leave a Comment